করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত অভিবাসী কর্মীর পুনর্বাসন ঋণ পাওয়ার শর্ত সমূহ কি কি?
July 15, 2020
পুনর্বাসন ঋণ
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এর উদ্যোগে কোভিড–১৯ এ ক্ষতিগ্রস্ত অভিবাসী কর্মীকে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এর মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত অভিবাসী কর্মীকে পুনর্বাসন ঋণ দেয়া হবে। ক্ষতিগ্রস্ত অভিবাসী কর্মীদের এই পুনর্বাসন ঋণ পাওয়ার শর্ত সমূহ কি কি?
কারা এই পুনর্বাসন ঋণ নিতে পারবেন?
কোভিড-১৯ এ ক্ষতিগ্রস্ত ২ (দুই) ধরেণের ব্যক্তি এই পুনর্বাসন ঋণ নিতে পারবেন –
১. যে সকল বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মী কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাবের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ১ মার্চ, ২০২০ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত দেশে ফেরত এসেছেন। শর্ত তিনি আর বিদেশ ফেরত যাবেন না, দেশে লাভজনক উৎপাদনশীল/বাণিজ্যিক/সেবামূলক যেকোন কর্মসংস্থানমূলক খাতে বিনিয়োগ করবেন।
২. যে সকল বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মী কোভিড-১৯ এর কারণে বিদেশে মৃত্যুবরণ করেছেন তাঁর পরিবারের ১ (এক) জন উপযুক্ত সদস্য (পরিবারের ভরণপোষণ সক্ষম ব্যক্তি, যেমন- পিতা, মাতা, স্বামী/স্ত্রী ও সন্তান) দেশে লাভজনক উৎপাদনশীল/বাণিজ্যিক/সেবামুলক যে কোন কর্মসংস্থানমূলক খাতে বিনিয়োগ করবেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ প্রবাসীদের নানা অসুবিধার কথা চিন্তা করে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক প্রতিনিয়ত এই ঋণ দেওয়ার শর্তগুলোকে সহজ করছে। ঋণের শর্তগুলো পরিপূর্ণভাবে জানতে আপনার নিকটস্থ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হল।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখা গুলোর ঠিকানা জানুন এই লিংক থেকে।
পুনর্বাসন ঋণ প্রাপ্তির জন্য কি কি যোগ্যতা এবং দলিলপত্র প্রয়োজন হবে?
কেউ যদি কোভিড-১৯ এর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ১ মার্চ ২০২০ এর পরে দেশে আসেন অথবা বিদেশে মৃত্যুবরণ করেছেন তাঁর পিতা, মাতা, স্বামী/স্ত্রী ও সন্তান হয়ে থাকেন তবে পুনর্বাসন ঋণ প্রপ্তির জন্য আপনার নিম্নে উল্লেখিত যোগ্যতা থাকা লাগবে। বোঝার সুবিধার জন্য আমি ২ (দুই) ধরেণের ব্যক্তি এবং বিষয়কে আলাদাভাবে আলোচনা করছি:
প্রথমত, কোভিড-১৯ এর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ১ মার্চ, ২০২০ এর পরে দেশে ফেরত প্রবাসীর ক্ষেত্রে ঋণ গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা এবং দলিলপত্র নিয়ে আলোচনা করছি –
যোগ্যতা (ক্ষতিগ্রস্ত বিদেশ ফেরত কর্মী ক্ষেত্রে):
১. আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
২. আবেদনকারীকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখার অধিক্ষেত্র এর স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে; অর্থাৎ আপনার স্থায়ী ঠিকানার কাছাকাছি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখার মাধ্যমে ঋণ আবেদন করতে হবে।
৩. আবেদনকারী বয়স ন্যূনতম ১৮ বৎসর হতে হবে।
৪. আবেদনকারীর পাসপোর্ট এর এর সত্যায়িত ফটোকপি থাকতে হবে।
৫. আবেদনকারীর কাছে পাসপোর্ট এর বহির্গমণ ও আগমণ সীলযুক্ত পাতা এর সত্যায়িত ফটোকপি থাকা লাগবে।
৬. আবেদনকারীর কাছে বিএমইটি’র স্মার্ট কার্ড এর সত্যায়িত ফটোকপি থাকা লাগবে।
৭. আবেদনকারীর কাছে চাকরিরত দেশের আইডি কার্ড এর সত্যায়িত ফটোকপি থাকা লাগবে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
৮. আবেদনকারীর কাছে বিদেশে চাকুরির চুক্তিপত্র এর সত্যায়িত ফটোকপি থাকা লাগবে।
৯. আবেদনকারীর কাছে বৈধ পথে বিদেশ গমণের প্রমাণপত্র (বিমান টিকিটি) এর সত্যায়িত ফটোকপি থাকা লাগবে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
১০. আবেদনকারীর কাছে বৈধ পথে রেমিটেন্স প্রেরণের প্রমাণপত্র এর সত্যায়িত ফটোকপি থাকা লাগবে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
১১. আবেদনকারীর কাছে ক্ষতিগ্রস্ত অভিবাসী কর্মী মর্মে সংশ্লিষ্ট জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস এর প্রত্যয়নপত্র প্রমাণ হিসেবে থাকা লাগবে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
১২. প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হতে ইতঃপূর্বে গৃহীত ঋণ নিয়মিত হতে হবে।
১৩. আবেদনকারীর বৈধ ব্যবসা বা প্রকল্পটি প্রাথমিকভাবে শুরু করার পর আবেদন করতে হবে।
১৪. আবেদনকারীর আর্থিক সংগতি যেমনঃ- জামানতের জন্য গ্যারান্টিকৃত সম্পত্তি নিজ নামে/পিতার নামে থাকতে হবে।
১৫. ২ (দুই) লক্ষ টাকার উর্দ্ধে ঋণ গ্রহণকালে জামানতকৃত সম্পত্তির মালিকানার দলিলাদিসহ অন্যান্য কাগজপত্র প্রদান করতে হবে।
ঋণের জন্য কাগজপত্র প্রয়োজন হবে (ক্ষতিগ্রস্ত বিদেশ ফেরত কর্মী ক্ষেত্রে):
১. আবেদনকারীর আবেদনসহ পারিবারিক তথ্যসম্বলিত জীবন বৃত্তান্ত (নির্ধারিত ফরমেটে)-১ কপি।
২. আবেদনকারীর পাসপোর্ট এর বহির্গমণ ও আগমণ সীলযুক্ত পাতা এর সত্যায়িত ফটোকপি)-১ কপি।
৩. আবেদনকারীর বিএমইটি’র স্মার্ট কার্ড এর সত্যায়িত ফটোকপি-১ কপি।
৪. আবেদনকারীর পাসপোর্ট এর এর সত্যায়িত ফটোকপি-১ কপি।
৫. আবেদনকারীর চাকরিরত দেশের আইডি কার্ড এর সত্যায়িত ফটোকপি -১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
৬. আবেদনকারীর বৈধ পথে বিদেশ গমণের প্রমাণপত্র (বিমান টিকিটি) এর সত্যায়িত ফটোকপি -১ কপি(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
৭. আবেদনকারীর বিদেশে চাকুরির চুক্তিপত্র এর সত্যায়িত ফটোকপি -১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
৮. আবেদনকারীর বৈধ পথে রেমিটেন্স প্রেরণের প্রমাণপত্র এর সত্যায়িত ফটোকপি -১ কপি(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
৯. আবেদনকারীর ক্ষতিগ্রস্ত অভিবাসী কর্মী মর্মে সংশ্লিষ্ট জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস এর প্রত্যয়নপত্র প্রমাণ -১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
১০. প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হতে ইতঃপূর্বে গৃহীত ঋণ নিয়মিত প্রত্যায়নপত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে) -১ কপি।
১১. আবেদনকারীর সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি ০৪ (চার) কপি।
১২. জাতীয় পরিচয় পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি – ১ কপি।
১৩. জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকলে জন্ম নিবন্ধন সত্যায়িত ফটোকপি – ১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
১৪. বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সংবলিত পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ সার্টিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি – ১ কপি।
১৫. হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্সের সত্যায়িত ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে) -১ কপি।
১৬. প্রকল্পের ঠিকানাসহ বিস্তারিত বিবরণ (এক বছবের আয়-ব্যয় বিবরণী), (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে) -১ কপি।
১৭. দোকান/গোডাউন ভাড়ার ক্ষেত্রে Letter of Disclaimer এবং নিজস্ব হলে মালিকানার প্রমাণপত্র- ১ কপি। (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
১৮. প্রশিক্ষণ/অভিজ্ঞতার সাটিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি -১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
১৯. ব্যক্তিগত/প্রকল্পের নামে কোন সংস্থা/এনজিও/ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে গৃহীত ঋণের ঘোষণাপত্র ১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
২০. অন্য কোন কোন সংস্থা/ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে ঋণ গ্রহণ করা হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান হতে ঋণ হিসাব বিবরণীসহ ঋণ খেলাপী নয় মর্মে ঋণ গ্রহীতাকে নন-জুডিশিয়াল স্টাম্পে হলফনামা-১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
২১. ২ (দুই) লক্ষ টাকার উর্দ্ধে ঋণ গ্রহণকালে জামানতকৃত সম্পত্তির মালিকানার দলিলাদিসহ অন্যান্য কাগজপত্র প্রদান করতে হবে।
২২. জমির দলিলপত্রাদি/পর্চা/খারিজ খতিয়ান ও হাল সনের খাজনার দাখিলার সত্যায়িত ফটোকপি (যেটা জামানত দিবেন)।
২৩. যে কোন পরিমাণ ঋণের ক্ষেত্রে প্রকল্প, ব্যবসার মালামাল/অস্থাবর ও অন্যান্য সম্পদ প্রাথমিক জামানত হিসেবে হাইপোথিকেশন দলিলমূলে ব্যাংকের নিকট দায়বদ্ধ থাকবে।
২৪. ঋণ পরিশোধে সক্ষম ১-৫ জনের ব্যক্তিগত গ্যারান্টি দিতে হবে। এক্ষেত্রে ঋণ পরিশোধে সক্ষম ঋণ আবেদনকারীর পিতা/মাতা/স্বামী/স্ত্রী/ভাই/বোন নিকটতম আত্নীয়-স্বজন/ আর্থিকভাবে সচ্ছল সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তি গ্যারান্টার হতে পারবেন।
২৫. গ্যারান্টারগণ শাখার অধিক্ষেত্রের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে, একজন গ্যারান্টারগণ সর্বোচ্চ একজন ঋণগ্রহীতার গ্যারান্টার হতে পারবেন।
২৬. গ্যারান্টারগণের জাতীয় পরিচয় পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি-১ কপি করে।
২৭. গ্যারান্টারগণের বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সংবলিত পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ সার্টিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি-১ কপি করে।
২৮. ঋণগ্রহীতা ও নূন্যতম ১ (এক) জন গ্যারান্টরের ৩ (তিন) টি করে মোট ৬ (ছয়) টি স্বাক্ষরিত চেকের পাতা দিতে হবে।
২৯. দেশের বিদ্যমান আইন/ সময় সময় সরকার কর্তৃক ঘোষিত নির্দেশনা মোতাবেক প্রয়োজনীয় যে কোন কাগজপত্র শাখা ব্যবস্থাপক চাইতে পারেন।
বিজ্ঞাপন
দ্বিতীয়ত, কোভিড-১৯ এর কারণে বিদেশে মৃত্যুবরণ করেছেন তাঁর পরিবারের ১ (এক) জন উপযুক্ত সদস্য যেমন- পিতা, মাতা, স্বামী/স্ত্রী ও সন্তান হয়ে থাকেন সেই ক্ষেত্রে ঋণ গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা এবং দলিলপত্র নিয়ে আলোচনা করছি-
যোগ্যতা (বিদেশে মৃত্যুবরণ করেছেন তাঁর পরিবারের ১ (এক) জন উপযুক্ত সদস্যের ক্ষেত্রে):
১। আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
২। আবেদনকারীকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখার অধিক্ষেত্র এর স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে; অর্থাৎ আপনার স্থায়ী ঠিকানার কাছাকাছি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখার মাধ্যমে ঋণ আবেদন করতে হবে।
৩। আবেদনকারী বয়স ন্যূনতম ১৮ বৎসর হতে হবে।
৪। মৃত ব্যক্তির পাসপোর্ট এর এর সত্যায়িত ফটোকপি থাকতে হবে।
৫। মৃত ব্যক্তির পাসপোর্ট এর বহির্গমণ সীলযুক্ত পাতা এর সত্যায়িত ফটোকপি থাকতে হবে।
৬। মৃত ব্যক্তির দূতাবাস কর্তৃক প্রদত্ত এনওনি এর সত্যায়িত থাকতে হবে।
৭। মৃত ব্যক্তির হাসপাতাল কর্তৃক প্রদত্ত ডেথ সার্টিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি থাকতে হবে।
৮। মৃত ব্যক্তি যে দেশে মৃত্যুবরণ করেছেন সেই দেশের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর সত্যায়িত ফটোকপি থাকতে হবে।
৯। কোভিড-১৯ এর কারণে অভিবাসী কর্মী মৃত্যুবরণ করেছেন মর্মে সংশ্লিষ্ট জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস এর প্রত্যয়নপত্র থাকতে হবে।
১০। মৃত ব্যক্তি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হতে ইতঃপূর্বে গৃহীত ঋণ নিয়মিত হতে হবে।
১১। আবেদনকারীর বৈধ ব্যবসা বা প্রকল্পটি প্রাথমিকভাবে শুরু করার পর আবেদন করতে হবে।
ঋণের জন্য কাগজপত্র প্রয়োজন হবে (বিদেশে মৃত্যুবরণ করেছেন তাঁর পরিবারের ১ (এক) জন উপযুক্ত সদস্যের ক্ষেত্রে):
১। আবেদনকারীর আবেদনসহ পারিবারিক তথ্যসম্বলিত জীবন বৃত্তান্ত (নির্ধারিত ফরমেটে)-১ কপি।
২। মৃত ব্যক্তির পাসপোর্ট এর এর সত্যায়িত ফটোকপি-১ কপি।
৩। মৃত ব্যক্তির পাসপোর্ট এর বহির্গমণ সীলযুক্ত পাতা এর সত্যায়িত ফটোকপি)-১ কপি।
৪। মৃত ব্যক্তির বিএমইটি’র স্মার্ট কার্ড এর সত্যায়িত ফটোকপি-১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
৫। মৃত ব্যক্তির চাকরিরত দেশের আইডি কার্ড এর সত্যায়িত ফটোকপি -১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
৬। মৃত ব্যক্তির বৈধ পথে বিদেশ গমণের প্রমাণপত্র (বিমান টিকিটি) এর সত্যায়িত ফটোকপি -১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
৭। মৃত ব্যক্তির বিদেশে চাকুরির চুক্তিপত্র এর সত্যায়িত ফটোকপি -১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
৮। মৃত ব্যক্তির বৈধ পথে রেমিটেন্স প্রেরণের প্রমাণপত্র এর সত্যায়িত ফটোকপি -১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
৯। কোভিড-১৯ এর কারণে অভিবাসী কর্মী মৃত্যুবরণ করেছেন মর্মে সংশ্লিষ্ট জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস এর প্রত্যয়নপত্র থাকতে হবে।
১০। মৃত ব্যক্তি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হতে ইতঃপূর্বে গৃহীত ঋণ নিয়মিত হতে হবে।
১১। আবেদনকারীর সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি ০৪ (চার) কপি।
১২। জাতীয় পরিচয় পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি-১ কপি।
১৩। জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকলে জন্ম নিবন্ধন সত্যায়িত ফটোকপি-১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
১৪। বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সংবলিত পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ সার্টিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি-১ কপি।
১৫। হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্সের সত্যায়িত ফটোকপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে) -১ কপি।
১৬। প্রকল্পের ঠিকানাসহ বিস্তারিত বিবরণ (এক বছবের আয়-ব্যয় বিবরণী), (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে) -১ কপি।
১৭। দোকান/গোডাউন ভাড়ার ক্ষেত্রে Letter of Disclaimer এবং নিজস্ব হলে মালিকানার প্রমাণপত্র- ১ কপি।
১৮। প্রশিক্ষণ/অভিজ্ঞতার সাটিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি -১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
১৯। ব্যক্তিগত/প্রকল্পের নামে কোন সংস্থা/এনজিও/ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে গৃহীত ঋণের ঘোষণাপত্র ১ কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
২০। অন্য কোন কোন সংস্থা/ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান হতে ঋণ গ্রহণ করা হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান হতে ঋণ হিসাব বিবরণীসহ ঋণ খেলাপী নয় মর্মে ঋণ গ্রহীতাকে নন-জুডিশিয়াল স্টাম্পে হলফনামা-১ কপি(প্রযোজ্য ক্ষেত্রে / যদি থাকে)।
২১। ২ (দুই) লক্ষ টাকার উর্দ্ধে ঋণ গ্রহণকালে জামানতকৃত সম্পত্তির মালিকানার দলিলাদিসহ অন্যান্য কাগজপত্র প্রদান করতে হবে।
২২। জমির দলিলপত্রাদি/পর্চা/খারিজ খতিয়ান ও হাল সনের খাজনার দাখিলার সত্যায়িত ফটোকপি (যেটা জামানত দিবেন)।
২৩। যে কোন পরিমাণ পুনর্বাসন ঋণ ক্ষেত্রে প্রকল্প, ব্যবসার মালামাল/অস্থাবর ও অন্যান্য সম্পদ প্রাথমিক জামানত হিসেবে হাইপোথিকেশন দলিলমূলে ব্যাংকের নিকট দায়বদ্ধ থাকবে।
২৪। ঋণ পরিশোধে সক্ষম ১-৫ জনের ব্যক্তিগত গ্যারান্টি দিতে হবে। এক্ষেত্রে ঋণ পরিশোধে সক্ষম পুনর্বাসন ঋণ আবেদনকারীর পিতা/মাতা/স্বামী/স্ত্রী/ভাই/বোন নিকটতম আত্নীয়-স্বজন/ আর্থিকভাবে সচ্ছল সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তি গ্যারান্টার হতে পারবেন।
২৫। গ্যারান্টারগণ শাখার অধিক্ষেত্রের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে, একজন গ্যারান্টারগণ সর্বোচ্চ একজন ঋণগ্রহীতার গ্যারান্টার হতে পারবেন।
২৬। গ্যারান্টারগণের জাতীয় পরিচয় পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি-১ কপি করে।
২৭। গ্যারান্টারগণের বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সংবলিত পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ সার্টিফিকেট এর সত্যায়িত ফটোকপি-১ কপি কর।
২৮। ঋণগ্রহীতা ও নূন্যতম ১ (এক) জন গ্যারান্টরের ৩ (তিন) টি করে মোট ৬ (ছয়) টি স্বাক্ষরিত চেকের পাতা দিতে হবে।
২৯। দেশের বিদ্যমান আইন/ সময় সময় সরকার কর্তৃক ঘোষিত নির্দেশনা মোতাবেক প্রয়োজনীয় যে কোন কাগজপত্র শাখা ব্যবস্থাপক চাইতে পারেন।
৩০। আবেদনকারীর বৈধ ব্যবসা বা প্রকল্পটি প্রাথমিকভাবে শুরু করার পর আবেদন করতে পারবেন।
আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ কোভিড-১৯ এর কারণে ক্ষতগ্রস্থ অভিবাসী কর্মী পুনর্বাসন ঋণ নীতিমালা ২০২০ অথবা আপনার নিকটস্থ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করুন। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখা সমূহের ঠিকানা জানুন এখান থেকে।

আচ্ছা লোনের জন্য জামানত হিসেবে কি সরকারী সঞ্চয়পত্রের সার্টিফিকেট বা বা দলিলাদি জামানত হিসেবে প্রদর্শন করা যাবে কিনা?
জি, জামানত হিসেবে সরকারী সঞ্চয়পত্রের সার্টিফিকেট বা দলিলাদি জামানত হিসেবে প্রদর্শন করা যাবে।
আচ্ছা জামানত হিসেবে কি সরকারী সঞ্চয়পত্রের সার্টিফিকেট বা বা দলিলাদি জামানত হিসেবে প্রদর্শন করা যাবে কিনা?
ডিসেম্বর ১০তারিখে দুবাই তাকি আসছি । এখন মনে হচ্ছে আর যেতে পারবনা। আমার মত আরও অনেক প্রবাসী আছে দেশে আটকে পড়েছে । আমাদের কে কি এই লোনের আওতাই রাখা হয়েছে । এখন আমরা অনেক প্রবাসী ক্ষতিগ্রস্তয় আছি।।।???
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনি আপনার নিকটস্থ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখায় ব্যবস্থাপক বরাবর আপনার বিষয়টি জানিয়ে আবেদন করুন। ব্যবস্থাপক আপনার আবেদনের প্রেক্ষিতে ব্যবস্থাপনা পরিচালক কর্তৃপক্ষের সাথে আলাপ করে একটা সঠিক ব্যবস্থা নিবে আশা করছি। ধন্যবাদ প্রবাসী সেবার সাথে থাকবেন।